সম্পাদকীয়

মোহাম্মদ শাওন


১. কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে গ্যালারি নির্মাণ এবং অন্যান্য হলের মাঠগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার; পর্যাপ্ত আউটডোর ও ইনডোর সুবিধা নিশ্চিত করা।

২. হলসমূহের জন্য পর্যাপ্ত খেলাধুলার সামগ্রীর ব্যবস্থা করা।

৩. ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা সাবেক শিক্ষার্থীদের নিয়ে অ্যালামনাই গঠন করা।

৪. ছাত্রীদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণের প্রতিবন্ধকতা দূর করা।

৫. চবি মেডিকেল সেন্টারে ফিজিওথেরাপিস্ট নিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া।

৬. খেলাধুলায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অভিজ্ঞ কোচ নিয়োগ করা।

৭. হল ও ফ্যাকাল্টিভিত্তিক ক্রীড়া ক্লাব গঠনের চেষ্টা করা।

৮. আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় টুর্নামেন্টসমূহে নিয়মিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।

৯. বিএনসিসি ও রোভার স্কাউটসের শিক্ষার্থীদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা।

১০. দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ও অন্যান্য প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ক্রীড়ার আয়োজন করা।

১১. আন্তঃঅনুষদ ও আন্তঃহল টুর্নামেন্টের আয়োজন।

১২. নিয়মিত ট্রেনিং ক্যাম্প বা ট্যুরের আয়োজন করা।

১৩. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ট্রফি অর্জনকারী ক্রীড়াবিদদের জন্য সংবর্ধনার আয়োজন করা।

১৪. গ্রামীণ ও ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলার আয়োজন করা।

১৫. একটি কেন্দ্রীয় সুইমিং পুল তৈরি করা, যেখানে শিক্ষার্থীরা স্বাচ্ছন্দ্যে সাঁতার শিখতে পারেন।

শাহপরাণ মারুফ



১. কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে গ্যালারি নির্মাণ এবং অন্যান্য হলের মাঠগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার; পর্যাপ্ত আউটডোর ও ইনডোর সুবিধা নিশ্চিত করা।

২. হলসমূহের জন্য পর্যাপ্ত খেলাধুলার সামগ্রীর ব্যবস্থা করা।

৩. ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা সাবেক শিক্ষার্থীদের নিয়ে অ্যালামনাই গঠন করা।

৪. ছাত্রীদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণের প্রতিবন্ধকতা দূর করা।

৫. চবি মেডিকেল সেন্টারে ফিজিওথেরাপিস্ট নিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া।

৬. খেলাধুলায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অভিজ্ঞ কোচ নিয়োগ করা।

৭. হল ও ফ্যাকাল্টিভিত্তিক ক্রীড়া ক্লাব গঠনের চেষ্টা করা।

৮. আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় টুর্নামেন্টসমূহে নিয়মিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।

৯. বিএনসিসি ও রোভার স্কাউটসের শিক্ষার্থীদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা।

১০. দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ও অন্যান্য প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ক্রীড়ার আয়োজন করা।

১১. আন্তঃঅনুষদ ও আন্তঃহল টুর্নামেন্টের আয়োজন।

১২. নিয়মিত ট্রেনিং ক্যাম্প বা ট্যুরের আয়োজন করা।

১৩. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ট্রফি অর্জনকারী ক্রীড়াবিদদের জন্য সংবর্ধনার আয়োজন করা।

১৪. গ্রামীণ ও ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলার আয়োজন করা।

১৫. একটি কেন্দ্রীয় সুইমিং পুল তৈরি করা, যেখানে শিক্ষার্থীরা স্বাচ্ছন্দ্যে সাঁতার শিখতে পারেন।

হারেস মাতাব্বর



১. সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার বিকাশ: মননশীল দেশীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে নৈতিকতা এবং দেশপ্রেম জাগ্রত করা।

২. বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কালচারাল ফ্যাসিজম মূলোৎপাটন করে দেশীয় সংস্কৃতির বিকাশ ও প্রসারে কাজ করা হবে।

৩. সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা এবং স্মারক প্রকাশের মাধ্যমে জুলাই বিপ্লবসহ সকল গণমুক্তির আন্দোলনের ইতিহাস প্রজন্মের মাঝে প্রেরণা হিসেবে উপস্থাপন করা হবে।

• "জুলাই বিপ্লবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্মৃতি" শীর্ষক একটি সংকলন প্রকাশ করা হবে।
• জুলাই সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পদক চালু করা হবে।

৪. দেশীয় সাহিত্য-সংস্কৃতির বিকাশে নিয়মিত দেশবরেণ্য সাহিত্যিকদের নিয়ে কর্মশালা, পাঠচক্র, সভা-সেমিনার ও প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হবে।

৫. শিক্ষার্থীদের প্রতিভা বিকাশে সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে বাংলা একাডেমি, এশিয়াটিক সোসাইটি, নজরুল ইন্সটিটিউট, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা কেন্দ্র, কো-ওপারেটিভ বুক সোসাইটি, বাংলা সাহিত্য কেন্দ্রসহ স্বনামধন্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযোগ স্থাপন করা হবে।

৬. সাহিত্য-সংস্কৃতির বিকাশে আয়োজিত অনুষ্ঠান, সভা- সেমিনার বাস্তবায়নে অডিটোরিয়াম গুলোকে সহজলভ্য করা হবে।

৭. বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য-সংস্কৃতির বৈচিত্রতাআ বিভিন্ন অঞ্চলের সাহিত্য-সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তুলে ধরার জন্য বার্ষিক মেলা আয়োজন করা হবে।

• নবান্ন উৎসব, পিঠা উৎসব, পহেলা বৈশাখ, নববর্ষের হালখাতা, ষড়ঋতুর গান, শাকরাইন, বাউল গান, লোকগান উৎসব, পল্লীগীতি, ভাটিয়ালি, জারি-সারি, মারফতি গান, কবিগান, পালাগান, লোকনাট্য ইত্যাদি অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন লোকশিল্পের মেলা আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা হবে।

৮. বিভিন্ন দিবস কেন্দ্রীক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

৯. সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা বিকাশ করার লক্ষ্যে ছাত্র শিক্ষক মিলনায়তন, কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়াম ও আধুনিক উন্মুক্ত মঞ্চ নির্মাণে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

১০. সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার বিকাশে অনুষদ ভিত্তিক ক্লাব গঠন করা এবং হল গুলোতে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা বিকাশে তত্ত্বাবধান করা হবে।

১১. ত্রৈমাসিক, ষাণ্মাসিক ও বার্ষিক সাহিত্য প্রকাশনা প্রকাশ করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটসহ বিভিন্ন অনলাইন পোর্টাল এবং জাতীয় পত্রিকা ও সাহিত্য সাময়িকীগুলোতে আগ্রহী সকল শিক্ষার্থীদের লেখালেখির সুযোগ সৃষ্টির চেষ্টা করা হবে।

জিহাদ হোসাইন




১. সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার বিকাশ: মননশীল দেশীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে নৈতিকতা এবং দেশপ্রেম জাগ্রত করা।

২. বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কালচারাল ফ্যাসিজম মূলোৎপাটন করে দেশীয় সংস্কৃতির বিকাশ ও প্রসারে কাজ করা হবে।

৩. সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা এবং স্মারক প্রকাশের মাধ্যমে জুলাই বিপ্লবসহ সকল গণমুক্তির আন্দোলনের ইতিহাস প্রজন্মের মাঝে প্রেরণা হিসেবে উপস্থাপন করা হবে।

• "জুলাই বিপ্লবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্মৃতি" শীর্ষক একটি সংকলন প্রকাশ করা হবে।
• জুলাই সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পদক চালু করা হবে।

৪. দেশীয় সাহিত্য-সংস্কৃতির বিকাশে নিয়মিত দেশবরেণ্য সাহিত্যিকদের নিয়ে কর্মশালা, পাঠচক্র, সভা-সেমিনার ও প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হবে।

৫. শিক্ষার্থীদের প্রতিভা বিকাশে সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে বাংলা একাডেমি, এশিয়াটিক সোসাইটি, নজরুল ইন্সটিটিউট, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা কেন্দ্র, কো-ওপারেটিভ বুক সোসাইটি, বাংলা সাহিত্য কেন্দ্রসহ স্বনামধন্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযোগ স্থাপন করা হবে।

৬. সাহিত্য-সংস্কৃতির বিকাশে আয়োজিত অনুষ্ঠান, সভা- সেমিনার বাস্তবায়নে অডিটোরিয়াম গুলোকে সহজলভ্য করা হবে।

৭. বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য-সংস্কৃতির বৈচিত্রতাআ বিভিন্ন অঞ্চলের সাহিত্য-সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তুলে ধরার জন্য বার্ষিক মেলা আয়োজন করা হবে।

• নবান্ন উৎসব, পিঠা উৎসব, পহেলা বৈশাখ, নববর্ষের হালখাতা, ষড়ঋতুর গান, শাকরাইন, বাউল গান, লোকগান উৎসব, পল্লীগীতি, ভাটিয়ালি, জারি-সারি, মারফতি গান, কবিগান, পালাগান, লোকনাট্য ইত্যাদি অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন লোকশিল্পের মেলা আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা হবে।

৮. বিভিন্ন দিবস কেন্দ্রীক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

৯. সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা বিকাশ করার লক্ষ্যে ছাত্র শিক্ষক মিলনায়তন, কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়াম ও আধুনিক উন্মুক্ত মঞ্চ নির্মাণে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

১০. সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার বিকাশে অনুষদ ভিত্তিক ক্লাব গঠন করা এবং হল গুলোতে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা বিকাশে তত্ত্বাবধান করা হবে।

১১. ত্রৈমাসিক, ষাণ্মাসিক ও বার্ষিক সাহিত্য প্রকাশনা প্রকাশ করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটসহ বিভিন্ন অনলাইন পোর্টাল এবং জাতীয় পত্রিকা ও সাহিত্য সাময়িকীগুলোতে আগ্রহী সকল শিক্ষার্থীদের লেখালেখির সুযোগ সৃষ্টির চেষ্টা করা হবে।

জান্নাতুল আদন নুসরাত



১. ব্যাংকিং সিস্টেম অনলাইনের আওতাধীন করা এবং অফলাইনে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসনের জন্য ক্যাম্পাসে ও শহরে ব্যাংকের শাখা বৃদ্ধি করা।
২. অটোমেশন পদ্ধতি চালুর মাধ্যমে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমে ভোগান্তি নিরসন করা এবং কর্মকর্তা- কর্মচারীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
৩. চাকসুর বার্ষিক পরিকল্পনা ক্যালেন্ডার প্রণয়ন এবং শিক্ষার্থীদের কাছে তা উন্মুক্ত করা।
৪. প্রথমবর্ষ থেকে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য একাডেমিক ই-মেইল নিশ্চিত করা এবং ই-মেইলের মাধ্যমে ডিজিটাল প্রোফাইল তৈরি করা, যেখানে ফলাফল প্রকাশসহ বিভিন্ন একাডেমিক আপডেট থাকবে৷
৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়-ব্যয়ের আর্থিক স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণে অডিট টীম গঠন।
৬. প্রত্যেক অভিযোগ একটি সিক্রেট কমপ্লেইন সেলে জমা দেওয়ার সুযোগ তৈরি করা।
৭. কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিকে ডিজিটালাইজড করা।

নাহিমা আক্তার দ্বীপা



১. মাতৃত্বকালীন ছুটি:
ছাত্রীদের জন্য মাতৃত্বকালীন ছুটি নিশ্চিতকরণ এবং পাশাপাশি অন্যান্য স্বাস্থ্যগত কারণে ছাত্রীরা যেন একাডেমিক প্রক্রিয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেই লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের সুবিধা অসুবিধাকে বিবেচনায় রাখা।

২. যৌন হয়রানি ও সাইবার বুলিং প্রতিরোধ:
নারী শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক হয়রানি প্রতিরোধে যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলকে শক্তিশালী ও কার্যকর করা। সাইবার সেল গঠন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নারীদের কটুক্তি, বুলিং এবং হুমকিদাতাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা।

৩. নারীবান্ধব কমনরুম তৈরি:
ফ্যাকাল্টি ও লাইব্রেরি-সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য চাইল্ড কেয়ার সুবিধা ও ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার সম্বলিত কমনরুম নিশ্চিত করা।

৪. ছাত্রীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা:
মেন্টাল হেলথ কাউন্সিল সেল গঠন করে অভিজ্ঞ সাইকিয়াট্রিস্টের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক পরামর্শ ও সেবা প্রদানের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

৫. নারীবান্ধব ক্যাম্পাস:
ক্যাম্পাসে নারী শিক্ষার্থীদের সকল কার্যক্রম সহজতর করার লক্ষ্যে ফ্যাকাল্টি মসজিদগুলোতে নারীদের জন্য আলাদা স্থান, আলাদা ওয়াশরুম এবং ক্যান্টিনগুলোতে পর্দা কর্নারের ব্যবস্থা করা। এছাড়াও শহীদ মিনার, ষ্টেশন এবং সেন্ট্রাল ফিল্ড এরিয়া সহ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আলাদা ওয়াশরুমের ব্যবস্থা করা।

৬. নারী শিক্ষার্থীদের কল্যাণ ও কর্মসংস্থান:
লেডিস ঝুপড়িতে নারীবান্ধব সুপার শপ এবং ফার্মেসির ব্যবস্থা করা এছাড়াও হাতের কাজ জানা নারী শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

৭. আবাসন সমস্যা নিরসন:
মেয়েদের হলগুলোতে এক্সটেনশন বৃদ্ধির মাধ্যমে আবাসন ও ডাবলিং সমস্যা নিরসনের চেষ্টা করা হবে।

৮. পাঠ কক্ষ ও সেমিনার সমৃদ্ধিকরণ:
হলের সকল পাঠ কক্ষ ও সেমিনারগুলোকে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত করা এবং সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে একাডেমিক ও চাকরির প্রস্তুতিমূলক বই সংযোজন করা।

৯. নারী শিক্ষার্থীদের শরীরচর্চা ও নিরাপত্তা:
নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা ব্যায়ামাগার স্থাপনের চেষ্টা করা হবে। নারী প্রশিক্ষক এর মাধ্যমে প্রাথমিক আত্নরক্ষা প্রশিক্ষকের ব্যবস্থা করা হবে।

১০. ছাত্রীদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যজনিত সমস্যার সমাধান:
নারী শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত সমস্যাগুলো সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে গাইনোকোলজিস্ট বৃদ্ধি করা এবং মেডিকেল ক্যাম্প করার মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এছাড়াও নারী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় হল ও একাডেমিক ভবনগুলোতে ‘মেন্সট্রুয়াল হাইজিন প্রোডাক্ট’ সহজলভ্য করা।

জান্নাতুল ফেরদাউস রিতা




১. মাতৃত্বকালীন ছুটি:
ছাত্রীদের জন্য মাতৃত্বকালীন ছুটি নিশ্চিতকরণ এবং পাশাপাশি অন্যান্য স্বাস্থ্যগত কারণে ছাত্রীরা যেন একাডেমিক প্রক্রিয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেই লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের সুবিধা অসুবিধাকে বিবেচনায় রাখা।

২. যৌন হয়রানি ও সাইবার বুলিং প্রতিরোধ:
নারী শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক হয়রানি প্রতিরোধে যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলকে শক্তিশালী ও কার্যকর করা। সাইবার সেল গঠন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নারীদের কটুক্তি, বুলিং এবং হুমকিদাতাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা।

৩. নারীবান্ধব কমনরুম তৈরি:
ফ্যাকাল্টি ও লাইব্রেরি-সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য চাইল্ড কেয়ার সুবিধা ও ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার সম্বলিত কমনরুম নিশ্চিত করা।

৪. ছাত্রীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা:
মেন্টাল হেলথ কাউন্সিল সেল গঠন করে অভিজ্ঞ সাইকিয়াট্রিস্টের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক পরামর্শ ও সেবা প্রদানের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

৫. নারীবান্ধব ক্যাম্পাস:
ক্যাম্পাসে নারী শিক্ষার্থীদের সকল কার্যক্রম সহজতর করার লক্ষ্যে ফ্যাকাল্টি মসজিদগুলোতে নারীদের জন্য আলাদা স্থান, আলাদা ওয়াশরুম এবং ক্যান্টিনগুলোতে পর্দা কর্নারের ব্যবস্থা করা। এছাড়াও শহীদ মিনার, ষ্টেশন এবং সেন্ট্রাল ফিল্ড এরিয়া সহ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আলাদা ওয়াশরুমের ব্যবস্থা করা।

৬. নারী শিক্ষার্থীদের কল্যাণ ও কর্মসংস্থান:
লেডিস ঝুপড়িতে নারীবান্ধব সুপার শপ এবং ফার্মেসির ব্যবস্থা করা এছাড়াও হাতের কাজ জানা নারী শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

৭. আবাসন সমস্যা নিরসন:
মেয়েদের হলগুলোতে এক্সটেনশন বৃদ্ধির মাধ্যমে আবাসন ও ডাবলিং সমস্যা নিরসনের চেষ্টা করা হবে।

৮. পাঠ কক্ষ ও সেমিনার সমৃদ্ধিকরণ:
হলের সকল পাঠ কক্ষ ও সেমিনারগুলোকে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত করা এবং সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে একাডেমিক ও চাকরির প্রস্তুতিমূলক বই সংযোজন করা।

৯. নারী শিক্ষার্থীদের শরীরচর্চা ও নিরাপত্তা:
নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা ব্যায়ামাগার স্থাপনের চেষ্টা করা হবে। নারী প্রশিক্ষক এর মাধ্যমে প্রাথমিক আত্নরক্ষা প্রশিক্ষকের ব্যবস্থা করা হবে।

১০. ছাত্রীদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যজনিত সমস্যার সমাধান:
নারী শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত সমস্যাগুলো সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে গাইনোকোলজিস্ট বৃদ্ধি করা এবং মেডিকেল ক্যাম্প করার মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এছাড়াও নারী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় হল ও একাডেমিক ভবনগুলোতে ‘মেন্সট্রুয়াল হাইজিন প্রোডাক্ট’ সহজলভ্য করা।

মাহবুবুর রহমান


বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদ প্রার্থী

১. ডিজিটালাইজেশন -
• চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট ব্যাংকিং পরিষেবাগুলো অনলাইনে রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া।
• রেফারেন্স বুক, কোর্স আউটলাইন এবং সকল প্রকার নোটিশ সংশ্লিষ্ট বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ নিশ্চিত করা।
• পরীক্ষার ফলাফল অনলাইনে প্রকাশ।
• আইসিটি সেলের কার্যক্রম গতিশীল করা।

২️. উচ্চগতির ওয়াইফাই সেবা – একাডেমিক এরিয়া, রিডিং রুম, লাইব্রেরী ও আবাসিক হলে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সুবিধা নিশ্চিত করা।

৩. বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ই-মেইল ব্যবহার সহজলভ্য করা। শিক্ষার্থীদের জন্য একাডেমিক কাজে প্রিমিয়াম অ্যাপের ব্যাবহার এবং এক্সেস নিশ্চিত করা।

৪. বিজ্ঞান ল্যাবের আধুনিক যন্ত্রপাতি ও গবেষণামূলক সরঞ্জামাদি নিশ্চিত করা।

৫.শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিগত সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার, ওয়ার্কশপ, সায়েন্স ফেয়ার ও ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা।
এছাড়াও প্রযুক্তি দক্ষতা অর্জনে কোডিং, রোবোটিক্স, এআই, গ্রাফিক্স, ভিডিও ইডিটিং, এক্সেল, ওয়ার্ড ইত্যাদি কোর্স চালুর চেষ্টা করা হবে।

৬. শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন উদ্যোগ যেমন আইটি প্রজেক্ট, সফটওয়্যার ও প্রযুক্তিনির্ভর সমাধানকে উৎসাহিত করতে পুরস্কার প্রদান ও প্রদর্শনীর আয়োজন করা। পাশাপাশি এসব প্রজেক্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক পর্যায়ে উপস্থাপন ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা।

৭.বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যমান বিজ্ঞানভিত্তিক প্ল্যাটফর্মগুলোর কার্যক্রম ত্বরান্বিত করা হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের প্রয়োজন অনুযায়ী বিদ্যমান প্ল্যাটফর্মগুলোর সঙ্গে সমন্বয় রেখে নতুন নতুন প্ল্যাটফর্ম গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

তানভীর আঞ্জুম





১. বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নাল ও কনফারেন্স ওয়েবসাইটে Institutional Access প্রদান করা। পাশাপাশি সায়েন্টিফিক ও টেকনিক্যাল সফটওয়্যারের ফ্রি স্টুডেন্ট অ্যাক্সেসের ব্যবস্থা করা।
২. বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির সাথে যৌথভাবে রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম চালু করা (সম্প্রতি বুয়েট ও ওয়ালটনের এমন একটি যৌথ প্রোগ্রাম চালু)/ ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া কোলাবোরেশান গড়ে তোলা
৩. গবেষণা কার্যক্রমের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ (SPSS, SASS, Python, R-programming etc.) বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ প্রদান করা ও নিয়মিত কর্মশালার আয়োজন করা ।
৪. বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নাল গুলোকে ইনডেক্স জার্নালে অন্তর্ভুক্ত করনের চেষ্টা।
৫. শিক্ষার্থীদের গবেষণা কর্মকে আন্তর্জাতিক ইন্ডেক্স জার্নালে প্রকাশের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করা।
৬. এমফিল গবেষক দের মাসিক ভাতা ৩০০০০ টাকা এবং পিএইচডি গবেষক কে ৫০০০০টাকা প্রদানের ব্যাবস্থা করা যাতে পূর্নসময় এখানে মনোনিবেশ করতে পারে।
৭. শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বিবেচনায় বিভিন্ন জাতীয় কিংবা আন্তর্জাতিক সেমিনারে ও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করা।
৮. তথ্যসেবা ও অবাধ তথ্যপ্রবাহ সৃষ্টিতে ICT Cell এর সহায়তায় কার্যকরী এপস ভিত্তিক সেবা চালু করা।
৯. আইটি দক্ষতা উন্নয়নে বিভিন্ন স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্লাটফর্মকে MOU (চুক্তির) মাধ্যমে বিভিন্ন কোর্স চালু করা ও উক্ত কার্যক্রমের সাথে বিভিন্ন স্টুডেন্ট ক্লাবকে সমন্বয় করা।
১০. Need based lab work চালু করা যা 6 অথবা 9 credit এর হবে for all non-science Background ডিপার্টমেন্ট
১১. বিভাগগুলোতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক শিক্ষাবিদগণকে ‘ভিজিটিং প্রফেসর’ হিসেবে নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ ও মনোবল বৃদ্ধি করা।
১২. একাডেমিক ভবন, হল ও লাইব্রেরিসহ গুরুত্বপূর্ণ স্পটে দ্রুতগতির ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিতকরণ। প্রয়োজনে BTCL এর সাথে MOU (চুক্তি) করা।

তাহসিনা রহমান


০১. সহজ ঋণ প্রকল্প:
শিক্ষার্থীদের আর্থিক সমস্যায় স্বস্তি দিতে চালু করা হবে সুদমুক্ত সহজ ঋণ প্রকল্প। নির্দিষ্ট সময়ে কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য এই ঋণের অর্থায়ন আসবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ তহবিল ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের CSR উদ্যোগ থেকে।

০২. পিয়ার কাউন্সেলিং ক্লাব:
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তায় গড়ে তোলা হবে পিয়ার কাউন্সেলিং ক্লাব। এখানে প্রশিক্ষিত সমবয়সীরা বন্ধুসুলভ পরিবেশে শিক্ষার্থীদের কথা শুনবে, সহমর্মিতা দেখাবে এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবে। এতে সংকটে থাকা শিক্ষার্থীরা সহজে সহায়তা পাবে এবং ক্যাম্পাসে মানসিক স্বাস্থ্যবান্ধব পরিবেশ তৈরি হবে।

০৩. স্বেচ্ছাসেবী নেটওয়ার্ক গঠন:
শিক্ষার্থীদের যেকোনো সংকটে দ্রুত পাশে দাঁড়াতে তৈরি করা হবে একটি শক্তিশালী স্বেচ্ছাসেবী নেটওয়ার্ক। এর মাধ্যমে-
দরিদ্র শিক্ষার্থীদের খাদ্য, শীতবস্ত্র ও শিক্ষা সামগ্রী সহায়তা দেওয়া হবে।
হঠাৎ অসুস্থতা বা দুর্ঘটনায় জরুরি তহবিল ও চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করা হবে।
ক্যাম্পাসভিত্তিক ডিজিটাল রক্তদাতা ডেটাবেস গড়ে তোলা হবে।
তৈরি হবে ফ্রি রিসোর্স এক্সচেঞ্জ কর্নার, যেখানে বই, নোট/নোটসমূহ ও শিক্ষা সরঞ্জাম শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনিময় করা যাবে।
নিকটবর্তী গ্রাম বা স্কুলে বিনামূল্যে টিউটরিং ও শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ-যাতে স্থানীয়দের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি হয়।

০৪. টিউশন মিডিয়া সিন্ডিকেট নির্মূল:
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের মাধ্যমে একটি ভেরিফায়েড টিউশন প্ল্যাটফর্ম বা অ্যাপ তৈরি ও বহুল প্রচার করা হবে। শিক্ষার্থীরা এখানে বিনামূল্যে প্রোফাইল তৈরি করবে, আর টিউশন প্রয়োজন এমন ব্যক্তিরা যোগ্যতা অনুযায়ী সরাসরি শিক্ষকের সঙ্গে নিরাপদে যোগাযোগ স্থাপন করবে। এর মাধ্যমে টিউশন মিডিয়া সিন্ডিকেটের প্রতারণা কমিয়ে শিক্ষার্থীদের টিউশন সেবা নিশ্চিত করা হবে।

০৫. প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ:
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃতি, বন্যপ্রাণী, জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ সংরক্ষণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ, যেমন-
অসুস্থ কুকুর-বিড়ালের চিকিৎসা ও টিকাদান কার্যক্রম নিশ্চিত করা।
বন্যপ্রাণী সুরক্ষায় সচেতনতা কার্যক্রম।
বন্যপ্রাণী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলে নিরাপদে প্রকৃতিতে ফেরানোর জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

০৬. সলিড ওয়েস্ট-ফ্রি ক্যাম্পাস ও টেকসই পরিবেশ বাস্তবায়ন:
ক্যাম্পাসকে দেশের প্রথম জিরো সলিড ওয়েস্ট ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তুলতে নেওয়া হবে নিচের উদ্যোগসমূহ-
ক) প্লাস্টিক ও জৈব বর্জ্যের আলাদা ডাস্টবিন এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডাম্পিং স্টেশন স্থাপনের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ।
খ) পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে সেমিনার, ক্যাম্পেইন, নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা।
গ) বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানগুলোতে ডিসপোজেবল প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো ও পরিবেশবান্ধব বিকল্প নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গ্রিন ইভেন্ট পলিসি বাস্তবায়ন।
ঘ) আগ্রহী শিক্ষার্থী ও ক্যাম্পাসের সামাজিক কল্যাণ ও পরিবেশ সংরক্ষণে কাজ করা সংগঠনগুলোকে নিয়ে পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ বাস্তবায়নে স্বেচ্ছাসেবক নেটওয়ার্ক গঠন।
ঙ) বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিচ্ছন্নতার কাজে নিয়োজিতদের (কর্মরত-মালি, সুইপার, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ইত্যাদি) যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ বাড়ানোর ব্যবস্থা করা।
চ) বনায়ন সংরক্ষণ, অনুষদ ও বিভাগগুলোতে সবুজায়নের জন্য কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ।

আফনান হাসান ইমরান



১. শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক ও মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের আধুনিকায়ন এবং ২৫ শয্যায় উন্নীতকরণ।

২. ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা বৃদ্ধি, প্রয়োজনীয় ঔষধা সরবরাহ নিশ্চিতকরণ এবং একটি অপারেশন থিয়েটার (ওটি) স্থাপন করা।

৩. সাশ্রয়ী মূল্যে শিক্ষার্থীদের জন্য উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতকরণে দেশের সনামধন্য বেসরকারি হাসপাতাল এবং মেডিসিন সরবরাহকারী একাধিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি (MOU) করা।

৪. নারী শিক্ষার্থীদের জন্য স্যানিটারি ন্যাপকিনের সহজপ্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে ছাত্রী হল ও ফ্যাকাল্টি ভবনে ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন। হল সমূহে ফার্স্ট এইড বক্স ও লেডিস ঝুপড়িতে একটি ফার্মেসী স্থাপন।

৫. শিক্ষার্থী এবং হল সিক বিয়ারারদের জন্য ফার্স্ট এইড ট্রেনিং, সিপিআর ট্রেনিং, ইমারজেন্সি হেলথ ম্যানেজমেন্ট ট্রেনিং নিশ্চিত করা।

৬. সুষম খাদ্য ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে হলের ডাইনিং, ক্যাফেটেরিয়া, কেন্টিন ও ক্যাম্পাসের খাবারের দোকান ও হোটেলসমূহে নিয়মিত মনিটরিং করা।

৭. নারী শিক্ষার্থীদের জন্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে গাইনোকোলজিস্ট বৃদ্ধি করা এবং নিয়মিত মেডিকেল ক্যাম্পিং এর মাধ্যমে স্ত্রীরোগ সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

৮. সকল শিক্ষার্থীকে স্বাস্থ্য বীমার আওতায় অন্তর্ভূক্তকরণ।

৯. আবাসিক হলসমূহে ছারপোকা, ইঁদুরসহ সকল ক্ষতিকর পোকা-মাকড় দমনে নিয়মিত পেস্ট কন্ট্রোল চালু রাখা। ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়াসহ মশকবাহিত সকল রোগের বিস্তার রোধের ব্যবস্থা করা।

১০. শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় একটি কার্যকর মেন্টাল হেলথ কাউন্সিল গঠন করা। এ কাউন্সিলে অভিজ্ঞ সাইকিয়াট্রিস্ট নিয়োগ দিয়ে সার্বক্ষণিক পরামর্শ ও সেবা প্রদানের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

১১. সুপেয় ও ব্যবহারযোগ্য পানির সরবরাহ নিশ্চিতকরণে নিয়মিত তদারকি করা।

১২. চবি মেডিকেল সেন্টারে অ্যান্টি ভেনম সরবরাহ নিশ্চিত করা।

১৩. পেট এনিমেল ও বেওয়ারিশ কুকুর-বিড়ালের জন্য ভ্যাক্সিনেশন ও নিয়মিত ভ্যাটেরিনারি হেলথ ক্যাম্পিং করা।

মোনায়েম শরীফ





১. মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই গণঅভ্যুত্থান কর্ণার:
লাইব্রেরী ও জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই সংশ্লিষ্ট সকল প্রকাশনা, নমুনা ও বস্তুনিষ্ঠ ইতিহাস সংরক্ষণ করে মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার সমৃদ্ধ ও জুলাই কর্ণার প্রতিষ্ঠা করা।

২. জাতীয় সংকটে ভূমিকা:
জাতীয় যেকোন সংকটে পূর্বের ন্যায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়ে দেশের প্রয়োজনে সংঘবদ্ধভাবে সক্রিয় ভূমিকা রাখা।

৩. শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবী উত্থাপন:
বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যমান সমস্যাসমূহ চিহ্নিত করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দাবী আকারে উত্থাপন করা এবং ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা।

৪. জনতার বিজয়কে জনতার করে তোলা:
২৫ মার্চ, ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর সহ মুক্তিযুদ্ধের সব ইভেন্টকে জনপরিসরে নিয়ে জনগণকে সরাসরি সংযুক্ত করা। তরুণ প্রজন্মের সাথে মুক্তিযুদ্ধকে কানেক্ট করতে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোর সাথে মিল রেখে সাংস্কৃতিক আয়োজন ও বিভিন্ন ধরণের প্রতিযোগিতার আয়োজন রাখা।

৫. জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা:
২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে ছাত্রসমাজকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং কাঙ্খিত বাংলাদেশ গঠনে নেতৃত্ব প্রদান।

৬. ম্যাগাজিন প্রকাশ:
চাকসুর প্রকাশনা বিভাগের সাথে সমন্বয় করে ৪৭, ৫২, ৬৯, ৭১, ৯০ এবং সর্বশেষ ২৪ এর গণঅভ্যুত্থান সহ সকল গুরুত্বপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সেই আন্দোলনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা পর্যায়ক্রমে সব ইতিহাস ম্যাগাজিনের মাধ্যমে তুলে ধরা।

৭. সকল জাতিগোষ্ঠীর অধিকার নিশ্চিত করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি:
বাংলাদেশী হিসেবে সকল জাতি-ধর্ম-বর্ণ সবার সমান সামাজিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার নিশ্চিত করা।

৮. নিয়মিত চাকসু নির্বাচন:
চাকসু নির্বাচনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত করে নিয়মিত নির্বাচনের ব্যবস্থা করা।

৯. নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিত:
ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সকল প্রবেশপথ এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোত সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা। ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত লাইটিংয়ের ব্যবস্থা, নিরাপত্তা দপ্তরকে সমৃদ্ধকরণ এবং বহিরাগত প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা। রেল গেইটে পুলিশ বক্স স্থাপন করা। শিক্ষার্থীদের নিয়ে সিকিউরিটি ফোর্স গঠন করে পার্ট-টাইম চাকরি ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা।

১০. ফ্যাসিবাদের দোসরমুক্ত ক্যাম্পাস:
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে ফ্যাসিবাদের চিহ্ন ও দোসরমুক্ত করা। ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা, কাঠামো, সংস্কৃতি ও চর্চার বিলুপ্ত করা। জুলাই বিপ্লবে শিক্ষার্থীদের উপর হামলায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাডেমিক ও ফৌজদারি আইনে শাস্তি নিশ্চিত করা। শহীদ ফরহাদ হোসেন ও শহীদ হৃদয় তরুয়া সহ ফ্যাসিবাদী আমলে চবিতে সংগঠিত সকল হত্যাকাণ্ড ও নিপীড়নের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করা।

১১. শহীদ হৃদয় তরুয়া ও ফরহাদ হোসেনকে স্মরণ:
বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে বছর জুড়ে শহীদ হৃদয় চন্দ্র তরুয়া ও শহীদ ফরহাদ হোসেনকে স্মরণ করা এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের পুনর্বাসন নিশ্চিত করা।

১২. বীর প্রতীক শহীদ মোহাম্মদ হোসেনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন:
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা বীর প্রতীক শহীদ মোহাম্মদ হোসেনকে স্মরণ রাখতে এই বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে পরবর্তীতে নির্মিত হলের নামকরণ করা।

মেহেদী হাসান সোহান



১.বিষয় ভিত্তিক জব ফিল্ড এবং ডিটেইলস বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
২.ক্যারিয়ার ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা।প্রতিবন্ধী, অস্বচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান,উচ্চশিক্ষা ও সরকারি চাকুরি প্রস্তুতি সামগ্রী প্রদান করা হবে।
৩. হল ভিত্তিক ক্যরিয়ার ক্লাব গঠন, ক্যারিয়ার সামিট, ট্যালেন্ট হান্ট,কেইস কম্পিটিশন,জব ফেয়ার, রিসার্চ প্রজেকশন,উদ্যোক্তা মেলা আয়োজনের মাধ্যমে দক্ষ শিক্ষার্থীদের জনসম্পদে রুপান্তর করা হবে।
৪. শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় সফট স্কিল ডেভেলপমেন্টের লক্ষ্যে কর্মশালার আয়োজন করা। নিয়মিত ওয়ার্কশপ ও সেমিনারের মাধ্যমে বিদেশে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী করে তোলা।
৫.ইন্ডাস্ট্রি,মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ,প্রফেশনাল ডিগ্রির সাথে এলাইনমেন্ট এবং ইন্টার্নশিপ,গবেষণা ও উচ্চশিক্ষার সুবিধার্থে বিভিন্ন ফার্ম ও ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউটসহ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে MoU সাইন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৬.শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যে উদ্যোক্তাদের নিয়ে সেমিনার আয়োজন এবং Start-up Summit ও Start-up financing সহায়তা পেতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
৭.সেশন জট নিরসনে প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে একাডেমিক ক্যালেন্ডার কার্যকর করা। পরীক্ষার রুটিন, রেজিষ্ট্রেশন এবং ফল প্রকাশ ডিজিটাল সিস্টেমে রূপান্তর করে প্রশাসনিক দীর্ঘসূত্রিতা কমিয়ে আনা।
৮.আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটকে জব মার্কেটের চাহিদা অনুযায়ী আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার চেষ্টা করা হবে। শিক্ষার্থীদের অন্তত তিনটি ভাষা(যেমন:চাইনিজ,জাপানি,জার্মান) শিক্ষায় সহায়তার চেষ্টা করা হবে।
৯. অন-টাইম ক্যাম্পাস পার্ট-টাইম জব ফ্যাসিলিটি নিশ্চিত করবো। বাৎসরিক ক্যারিয়ার ম্যাগাজিন পাবলিশ করা হবে।প্রতিবছর কনভোকেশন নিশ্চিত করতে কাজ করার চেষ্টা করা হবে।

মো. ইসহাক ভূঁইয়া




যোগাযোগ:

১. শাটল ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত বগি সংযোজন এবং বগিগুলো আধুনিকায়ন করা। শাটল ট্রেকার অ্যাপস চালু করা।

২. শাটলের প্ল্যাটফর্মগুলো আধুনিকায়ন করা। শহর হতে ক্যাম্পাস পর্যন্ত রেলের দ্বিতীয় লাইন স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া এবং শাটল জার্নিকে নিরাপদ রাখা।

৩. ক্যাম্পাসের ভেতর ই-কারের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং সাশ্রয়ী ভাড়ার ব্যবস্থা করা। বহির্গমনের জন্য শাটল বাস সার্ভিস চালু করা।

৪. পার্শ্ববর্তী উপজেলা সমূহের শিক্ষার্থীদের যাতায়াত সুবিধার জন্য বাস সার্ভিস চালু করা এবং বিদ্যমানগুলোতে বাসের মান ও সংখ্যা বৃদ্ধি করা। চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থান করা শিক্ষার্থীদের শাটল স্টেশনে পৌঁছাতে চক্রাকার বাস সার্ভিস চালু করা।

৫. বটতলী স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন পর্যন্ত রেললাইন সংলগ্ন রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

৬. বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট হতে এক নাম্বার পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে ওয়াক-ওয়ে নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরের রাস্তাগুলো প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হবে।

আবাসন:

৭. চালু হলগুলোতে প্রয়োজনীয় সংস্কার এবং জরুরী ভিত্তিতে এক্সটেনশন ব্লক নির্মাণের মাধ্যমে আসন বৃদ্ধি করা।

৮. আবাসনের স্থায়ী সমাধান হিসেবে সিন্ডিকেটে পাশ হওয়া ১০ টি হল নির্মাণ প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য প্রশাসনকে বাধ্য করা।

৯. নতুন হল নির্মাণের বাজেট আসার পূর্বেই টেম্পোরারি টিনশেড ভবন নির্মাণ করে কয়েকটি হল চালু করে দেয়া।

১০. ক্যাম্পাসে পরিত্যক্ত ভবনগুলোকে প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে আবাসন উপযোগী করে এলটম্যান্ট দেয়া।

১১. অপরিকল্পিত সোহরাওয়ার্দী হল ও মেয়াদোত্তীর্ণ শাহজালাল হল পূনর্নির্মাণের প্রয়োজনে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

১২. বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন কটেজসমূহে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ, পানি এবং অনলাইন সুবিধা নিশ্চিত করা। কটেজসমূহের সংস্কার ও ভাড়া নির্ধারণে কর্তৃপক্ষের তদারকি নিশ্চিত করা।

১৩. বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সাপ্লাই এবং পর্যাপ্ত ও বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা হবে।

ওবায়দুল সালমান



যোগাযোগ:

১. শাটল ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত বগি সংযোজন এবং বগিগুলো আধুনিকায়ন করা। শাটল ট্রেকার অ্যাপস চালু করা।

২. শাটলের প্ল্যাটফর্মগুলো আধুনিকায়ন করা। শহর হতে ক্যাম্পাস পর্যন্ত রেলের দ্বিতীয় লাইন স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া এবং শাটল জার্নিকে নিরাপদ রাখা।

৩. ক্যাম্পাসের ভেতর ই-কারের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং সাশ্রয়ী ভাড়ার ব্যবস্থা করা। বহির্গমনের জন্য শাটল বাস সার্ভিস চালু করা।

৪. পার্শ্ববর্তী উপজেলা সমূহের শিক্ষার্থীদের যাতায়াত সুবিধার জন্য বাস সার্ভিস চালু করা এবং বিদ্যমানগুলোতে বাসের মান ও সংখ্যা বৃদ্ধি করা। চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থান করা শিক্ষার্থীদের শাটল স্টেশনে পৌঁছাতে চক্রাকার বাস সার্ভিস চালু করা।

৫. বটতলী স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন পর্যন্ত রেললাইন সংলগ্ন রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

৬. বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট হতে এক নাম্বার পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে ওয়াক-ওয়ে নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরের রাস্তাগুলো প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হবে।

আবাসন:

৭. চালু হলগুলোতে প্রয়োজনীয় সংস্কার এবং জরুরী ভিত্তিতে এক্সটেনশন ব্লক নির্মাণের মাধ্যমে আসন বৃদ্ধি করা।

৮. আবাসনের স্থায়ী সমাধান হিসেবে সিন্ডিকেটে পাশ হওয়া ১০ টি হল নির্মাণ প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য প্রশাসনকে বাধ্য করা।

৯. নতুন হল নির্মাণের বাজেট আসার পূর্বেই টেম্পোরারি টিনশেড ভবন নির্মাণ করে কয়েকটি হল চালু করে দেয়া।

১০. ক্যাম্পাসে পরিত্যক্ত ভবনগুলোকে প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে আবাসন উপযোগী করে এলটম্যান্ট দেয়া।

১১. অপরিকল্পিত সোহরাওয়ার্দী হল ও মেয়াদোত্তীর্ণ শাহজালাল হল পূনর্নির্মাণের প্রয়োজনে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

১২. বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন কটেজসমূহে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ, পানি এবং অনলাইন সুবিধা নিশ্চিত করা। কটেজসমূহের সংস্কার ও ভাড়া নির্ধারণে কর্তৃপক্ষের তদারকি নিশ্চিত করা।

১৩. বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সাপ্লাই এবং পর্যাপ্ত ও বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা হবে।

ফজলে রাব্বি

৭ নং ব্যালটে আমার ৭ টি অঙ্গীকার।

১. বিনামূল্যে আইনী সহায়তা সেল গঠন
শিক্ষার্থীদের যেকোনো আইনী সমস্যায় বিনামূল্যে সহায়তা দিতে সুপ্রিম কোর্ট ও চট্টগ্রাম জজ কোর্ট কেন্দ্রিক গড়ে তোলা হবে “CU Legal Aid Cell”। নারী শিক্ষার্থীদের জন্য থাকবে নারী আইনজীবী।

২. আইনী সচেতনতা কর্মশালা
শিক্ষার্থীদের মৌলিক আইন ও মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে ফ্যাকাল্টিভিত্তিক নিয়মিত “Know Your Rights” ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হবে।

৩. একাডেমিক জবাবদিহিতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের এটেন্ডেন্সসহ বিভিন্ন বিধান কঠোরভাবে মানা হলেও, শিক্ষকদের ৩০-৪৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট প্রকাশের বিধানসহ অন্যান্য বিধান মান্য করা হয় না। এ বৈষম্য দূর করতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী সমন্বয়ে গঠন করা হবে “Academic Monitoring Cell”।

৪. আবাসন ও ভোক্তা অধিকার
বাড়ি মালিক কতৃক বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন বহির্ভূত ভাড়া বৃদ্ধি এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত বিষয়গুলো মনিটরিং করা হবে। প্রয়োজনের আলোকে CU Legal Aid Cell এর মাধ্যমে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়াও ক্যাম্পাসে খাবারের মান ও দাম নিয়ন্ত্রণে এবং ভোক্তা অধিকার আইন বাস্তবায়নে গঠন করা হবে “Consumers’ Rights Protection Cell”। এর উদ্যোগে ভোক্তা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হবে।

৫. ২৪/৭ হেল্পলাইন ও জরুরি সাপোর্ট
ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রক্টরিয়াল বডি ও চবি পুলিশ ফাঁড়ির সমন্বয়ে চালু করা হবে ২৪/৭ জরুরি হেল্পলাইন।

৬. ক্যাম্পাস নিরাপত্তা ও থানা বাস্তবায়ন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা বাহিনীকে আধুনিক প্রশিক্ষণ ও বেসিক আইন শিক্ষার মাধ্যমে আধুনিক নিরাপত্তা বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হবে। একই সাথে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থানা দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

৭. সাইবার সুরক্ষা ও হয়রানি প্রতিরোধ সেল গঠন
শিক্ষার্থীদের স্পেশালি নারীদের সাইবার আক্রমণ ও যৌন হয়রানি থেকে রক্ষায় “Cyber & Anti-Harassment Support Cell" গঠন করা হবে, যেখানে নিরাপদে ও গোপনীয়ভাবে অভিযোগের ব্যবস্থা।

আমি কোনো আকাশ-কুসুম ইশতেহার নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হইনি। অতীতে The Network For International Law Students - NILS Bangladesh এর সভাপতি, Legal Empowerment Bangladesh - LEB এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক এবং Consumers Association of Bangladesh - CAB Youth CU এর সভাপতি হিসেবে আমার অভিজ্ঞতা, নেটওয়ার্ক ও সক্ষমতার ভিত্তিতেই আমি হাজির হয়েছি এমন এক ইশতেহার নিয়ে, যা আমি নির্বাচনোত্তর এক বছরের মধ্যেই বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হবো।

ইনশাআল্লাহ। ইনশাআল্লাহ। ইনশাআল্লাহ

মাসুম বিল্লাহ



১. লাইব্রেরীতে বই নিয়ে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা এবং প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত খোলা রাখার ব্যবস্থা করা হবে।

২. সেন্ট্রাল লাইব্রেরীকে শতভাগ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত করে আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও উচ্চগতির ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন করা।

৩. সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে রেফারেন্স বই সংরক্ষণ নিশ্চিত করা এবং থিসিস, সাইটেশন ও ডেটাবেজ সাপোর্টের জন্য বিশেষায়িত ডেক্স স্থাপন করা।

৪. সেন্ট্রাল লাইব্রেরীকে ডিজিটালাইজ করে অনলাইনে বই জার্নাল ও রিসার্চ পেপার পড়ার সুযোগ তৈরি করা এবং দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য অডিও বুকের ব্যবস্থা করা।

৫. সেন্ট্রাল লাইব্রেরির ভেতরে হালকা খাবার ও পানীয় সমৃদ্ধ ফুড কর্নার স্থাপন করা।

৬. শিক্ষার্থীদের জন্য একটি মানসম্মত কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া স্থাপনের উদ্যােগ গ্রহণ এবং লাইব্রেরি ও ক্যাফেটেরিয়ায় শিক্ষার্থীদের পার্টটাইম জবের সুযোগ তৈরি করা।

৭. ক্যাম্পাসের সকল ক্যাফেটেরিয়া ও সেন্ট্রাল লাইব্রেরীতে অভিযোগ বক্স স্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মতামত ও অভিযোগ গ্রহণের ব্যবস্থা এবং সেই আলোকে পদক্ষেপ গ্রহন করা।

৮. ভোক্তা অধিকার কর্মকর্তাদের মাধ্যমে নিয়মিত ক্যাফেটেরিয়ার খাবার মান যাচাই করা এবং ধারাবাহিক অভিযোগ থাকলে অনুমোদন বাতিল করা।

৯. ফ্যাকাল্টিতে অবস্থিত সকল ক্যাফেটেরিয়াতে পর্যাপ্ত পরিমাণে বসার স্থান নিশ্চিত এবং আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করা।

১০. ক্যাফেটেরিয়াগুলোতে খাবারের সাশ্রয়ী মূল্য, স্বাস্থ্যসম্মত মান এবং মেনু বৈচিত্র্য নিশ্চিত করা হবে। বিকাশ, নগদ, রকেটের মাধ্যমে বিল পরিশোধের ব্যবস্থা করা।

আকাশ দাশ

১. শারীরিক প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি চালু করা হবে। প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের পাঠগ্রহণ, পরীক্ষাপদ্ধতি এবং ভোটাধিকার প্রয়োগ সহজলভ্য করা এবং আবাসিক হলগুলোতে নিরাপদ সংরক্ষিত কক্ষ নিশ্চিত করা।

২. নিয়মিত চাকসু নির্বাচন: চাকসু নির্বাচনকে একাডেমিক ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত করে নিয়মিত নির্বাচনের ব্যবস্থা করা এবং সিনেট নির্বাচনে রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট ও শূন্য পদে নির্বাচন দিয়ে যথোপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা।

৩. গ্রিন ক্যাম্পাস বিনির্মাণ: ক্যাম্পাসের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সংরক্ষণে কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, ভাগাড় উচ্ছেদ, প্লাস্টিক ব্যবহার নিরুৎসাহিতকরণ এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প সামগ্রী সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণ।

৪. স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ: বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফোরামে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি প্রতিরোধে কার্যকর তদারকি ব্যবস্থা চালু করা।

৫. ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্টে সুযোগ সৃষ্টি: শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার উন্নয়ন, উদ্যোক্তা তৈরির সুযোগ ও গবেষণার প্রসারে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার পাশাপাশি কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে ক্যাম্পাসের কার্যকর সংযোগ স্থাপন।

৬. অফিসিয়াল ই-মেইল সহজলভ্য করা: প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ই-মেইল চালু করে একাডেমিক কাজে প্রিমিয়াম অ্যাপ ও আন্তর্জাতিক রিসোর্সে অ্যাক্সেস নিশ্চিত করা।

৭. অ্যালামনাই সমন্বয়: অ্যালামনাইদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্কলারশিপ এবং ছাত্রকল্যাণমূলক কার্যক্রম জোরদার করা।

৮. অর্থায়নের সংকট নিরসন: সরকারি বাজেটের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে অ্যালামনাই, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও দাতা সংস্থার সহযোগিতা নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া।

৯. সহজ প্রশাসনিক ব্যবস্থা: প্রশাসনিক সকল কার্যক্রমকে ওয়ান-স্টপ সল্যুশনের আওতায় এনে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসন।

১০. শিক্ষার্থীদের পেইড ইন্টার্নশিপ: কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, বিভাগীয় সেমিনার ও দাপ্তরিক কাজে জনবল সংকট নিরসন এবং শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগের সংকট একসাথে দূর করতে স্বল্পমেয়াদী পেইড ইন্টার্নশিপ চালু করা।

আদনান শরীফ

১. নিয়মিত চাকসু নির্বাচন: চাকসু নির্বাচনকে একাডেমিক ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত করে নিয়মিত নির্বাচনের ব্যবস্থা করা এবং সিনেট নির্বাচনে রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট ও শূন্য পদে নির্বাচন দিয়ে যথোপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা।

২. গ্রিন ক্যাম্পাস বিনির্মাণ: ক্যাম্পাসের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সংরক্ষণে কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, ভাগাড় উচ্ছেদ, প্লাস্টিক ব্যবহার নিরুৎসাহিতকরণ এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প সামগ্রী সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণ।

৩. স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ: বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফোরামে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি প্রতিরোধে কার্যকর তদারকি ব্যবস্থা চালু করা।

৪. ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্টে সুযোগ সৃষ্টি: শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার উন্নয়ন, উদ্যোক্তা তৈরির সুযোগ ও গবেষণার প্রসারে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার পাশাপাশি কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে ক্যাম্পাসের কার্যকর সংযোগ স্থাপন।

৫. অফিসিয়াল ই-মেইল সহজলভ্য করা: প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ই-মেইল চালু করে একাডেমিক কাজে প্রিমিয়াম অ্যাপ ও আন্তর্জাতিক রিসোর্সে অ্যাক্সেস নিশ্চিত করা।

৬. অ্যালামনাই সমন্বয়: অ্যালামনাইদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্কলারশিপ এবং ছাত্রকল্যাণমূলক কার্যক্রম জোরদার করা।

৭. অর্থায়নের সংকট নিরসন: সরকারি বাজেটের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে অ্যালামনাই, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও দাতা সংস্থার সহযোগিতা নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া।

৮. সহজ প্রশাসনিক ব্যবস্থা: প্রশাসনিক সকল কার্যক্রমকে ওয়ান-স্টপ সল্যুশনের আওতায় এনে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসন।

৯. শিক্ষার্থীদের পেইড ইন্টার্নশিপ: কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, বিভাগীয় সেমিনার ও দাপ্তরিক কাজে জনবল সংকট নিরসন এবং শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগের সংকট একসাথে দূর করতে স্বল্পমেয়াদী পেইড ইন্টার্নশিপ চালু করা।

জান্নাতুল ফেরদাউস সানজিদা

১. মাতৃত্বকালীন ছুটি:
ছাত্রীদের জন্য মাতৃত্বকালীন ছুটি নিশ্চিতকরণ এবং পাশাপাশি অন্যান্য স্বাস্থ্যগত কারণে ছাত্রীরা যেন একাডেমিক প্রক্রিয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেই লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের সুবিধা অসুবিধাকে বিবেচনায় রাখা।

২. যৌন হয়রানি ও সাইবার বুলিং প্রতিরোধ:
নারী শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক হয়রানি প্রতিরোধে যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলকে শক্তিশালী ও কার্যকর করা। সাইবার সেল গঠন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নারীদের কটুক্তি, বুলিং এবং হুমকিদাতাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা।

৩. নারীবান্ধব কমনরুম তৈরি:
ফ্যাকাল্টি ও লাইব্রেরি-সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য চাইল্ড কেয়ার সুবিধা ও ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার সম্বলিত কমনরুম নিশ্চিত করা।

৪. নারী শিক্ষার্থীদের কল্যাণ ও কর্মসংস্থান:
লেডিস ঝুপড়িতে নারীবান্ধব সুপার শপ এবং ফার্মেসির ব্যবস্থা করা এছাড়াও হাতের কাজ জানা নারী শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

৫. পাঠ কক্ষ ও সেমিনার সমৃদ্ধিকরণ:
হলের সকল পাঠ কক্ষ ও সেমিনারগুলোকে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত করা এবং সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে একাডেমিক ও চাকরির প্রস্তুতিমূলক বই সংযোজন করা।

৬. নিয়মিত চাকসু নির্বাচন: চাকসু নির্বাচনকে একাডেমিক ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত করে নিয়মিত নির্বাচনের ব্যবস্থা করা এবং সিনেট নির্বাচনে রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট ও শূন্য পদে নির্বাচন দিয়ে যথোপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা।

৭. গ্রিন ক্যাম্পাস বিনির্মাণ: ক্যাম্পাসের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সংরক্ষণে কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, ভাগাড় উচ্ছেদ, প্লাস্টিক ব্যবহার নিরুৎসাহিতকরণ এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প সামগ্রী সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণ।

৮. নারীবান্ধব ক্যাম্পাস:
ক্যাম্পাসে নারী শিক্ষার্থীদের সকল কার্যক্রম সহজতর করার লক্ষ্যে ফ্যাকাল্টি মসজিদগুলোতে নারীদের জন্য আলাদা স্থান, আলাদা ওয়াশরুম এবং ক্যান্টিনগুলোতে পর্দা কর্নারের ব্যবস্থা করা। এছাড়াও শহীদ মিনার, ষ্টেশন এবং সেন্ট্রাল ফিল্ড এরিয়া সহ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আলাদা ওয়াশরুমের ব্যবস্থা করা।

৯. স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ: বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফোরামে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি প্রতিরোধে কার্যকর তদারকি ব্যবস্থা চালু করা।

৯. অফিসিয়াল ই-মেইল সহজলভ্য করা: প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ই-মেইল চালু করে একাডেমিক কাজে প্রিমিয়াম অ্যাপ ও আন্তর্জাতিক রিসোর্সে অ্যাক্সেস নিশ্চিত করা।

১০. অ্যালামনাই সমন্বয়:
অ্যালামনাইদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্কলারশিপ এবং ছাত্রকল্যাণমূলক কার্যক্রম জোরদার করা।

১২. সহজ প্রশাসনিক ব্যবস্থা:
প্রশাসনিক সকল কার্যক্রমকে ওয়ান-স্টপ সল্যুশনের আওতায় এনে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসন।

১৩. শিক্ষার্থীদের পেইড ইন্টার্নশিপ: কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, বিভাগীয় সেমিনার ও দাপ্তরিক কাজে জনবল সংকট নিরসন এবং শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগের সংকট একসাথে দূর করতে স্বল্পমেয়াদী পেইড ইন্টার্নশিপ চালু করা।

সোহানুর রহমান

১. নিয়মিত চাকসু নির্বাচন: চাকসু নির্বাচনকে একাডেমিক ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত করে নিয়মিত নির্বাচনের ব্যবস্থা করা এবং সিনেট নির্বাচনে রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট ও শূন্য পদে নির্বাচন দিয়ে যথোপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা।

২. গ্রিন ক্যাম্পাস বিনির্মাণ: ক্যাম্পাসের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সংরক্ষণে কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, ভাগাড় উচ্ছেদ, প্লাস্টিক ব্যবহার নিরুৎসাহিতকরণ এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প সামগ্রী সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণ।

৩. স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ: বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফোরামে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি প্রতিরোধে কার্যকর তদারকি ব্যবস্থা চালু করা।

৪. ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্টে সুযোগ সৃষ্টি: শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার উন্নয়ন, উদ্যোক্তা তৈরির সুযোগ ও গবেষণার প্রসারে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার পাশাপাশি কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে ক্যাম্পাসের কার্যকর সংযোগ স্থাপন।

৫. অফিসিয়াল ই-মেইল সহজলভ্য করা: প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ই-মেইল চালু করে একাডেমিক কাজে প্রিমিয়াম অ্যাপ ও আন্তর্জাতিক রিসোর্সে অ্যাক্সেস নিশ্চিত করা।

৬. অ্যালামনাই সমন্বয়: অ্যালামনাইদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্কলারশিপ এবং ছাত্রকল্যাণমূলক কার্যক্রম জোরদার করা।

৭. অর্থায়নের সংকট নিরসন: সরকারি বাজেটের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে অ্যালামনাই, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও দাতা সংস্থার সহযোগিতা নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া।

৮. সহজ প্রশাসনিক ব্যবস্থা: প্রশাসনিক সকল কার্যক্রমকে ওয়ান-স্টপ সল্যুশনের আওতায় এনে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসন।

৯. শিক্ষার্থীদের পেইড ইন্টার্নশিপ: কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, বিভাগীয় সেমিনার ও দাপ্তরিক কাজে জনবল সংকট নিরসন এবং শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগের সংকট একসাথে দূর করতে স্বল্পমেয়াদী পেইড ইন্টার্নশিপ চালু করা।

সালমান ফারসী

১. নিয়মিত চাকসু নির্বাচন: চাকসু নির্বাচনকে একাডেমিক ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত করে নিয়মিত নির্বাচনের ব্যবস্থা করা এবং সিনেট নির্বাচনে রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট ও শূন্য পদে নির্বাচন দিয়ে যথোপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা।

২. গ্রিন ক্যাম্পাস বিনির্মাণ: ক্যাম্পাসের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সংরক্ষণে কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, ভাগাড় উচ্ছেদ, প্লাস্টিক ব্যবহার নিরুৎসাহিতকরণ এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প সামগ্রী সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণ।

৩. স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ: বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফোরামে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি প্রতিরোধে কার্যকর তদারকি ব্যবস্থা চালু করা।

৪. ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্টে সুযোগ সৃষ্টি: শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার উন্নয়ন, উদ্যোক্তা তৈরির সুযোগ ও গবেষণার প্রসারে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার পাশাপাশি কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে ক্যাম্পাসের কার্যকর সংযোগ স্থাপন।

৫. অফিসিয়াল ই-মেইল সহজলভ্য করা: প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ই-মেইল চালু করে একাডেমিক কাজে প্রিমিয়াম অ্যাপ ও আন্তর্জাতিক রিসোর্সে অ্যাক্সেস নিশ্চিত করা।

৬. অ্যালামনাই সমন্বয়: অ্যালামনাইদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্কলারশিপ এবং ছাত্রকল্যাণমূলক কার্যক্রম জোরদার করা।

৭. অর্থায়নের সংকট নিরসন: সরকারি বাজেটের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে অ্যালামনাই, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও দাতা সংস্থার সহযোগিতা নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া।

৮. সহজ প্রশাসনিক ব্যবস্থা: প্রশাসনিক সকল কার্যক্রমকে ওয়ান-স্টপ সল্যুশনের আওতায় এনে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসন।

৯. শিক্ষার্থীদের পেইড ইন্টার্নশিপ: কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, বিভাগীয় সেমিনার ও দাপ্তরিক কাজে জনবল সংকট নিরসন এবং শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগের সংকট একসাথে দূর করতে স্বল্পমেয়াদী পেইড ইন্টার্নশিপ চালু করা।